BRACKING NEWS*
আজ দিল্লির ধর্না থেকে মোদি
হটাওয়ের ডাক দেবেন মমতা
নিজস্ব প্রতিনিধি, নয়াদিল্লি, ১২ ফেব্রুয়ারি: ব্রিগেডের পর মোদি বিরোধী আন্দোলনকে আরও তীব্র করতে বুধবার দিল্লির যন্তরমন্তরে ধর্নায় বসছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মঙ্গলবার রাতেই দিল্লি পৌঁছে গিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। তৃণমূলনেত্রীর ওই মোদি বিরোধী লড়াইয়ে সব বিরোধী দলকেও আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। এমনকী সিপিএমকেও। যদিও সিপিএম সেখানে যাবে না বলেই রাত পর্যন্ত জানা গিয়েছে। শারদ পাওয়ার, চন্দ্রবাবু নাইডু, অরবিন্দ কেজরিওয়াল, এইচ ডি দেবেগৌড়ার মতো মোদি বিরোধী নেতারা উপস্থিত থাকবেন। কংগ্রেসকেও যোগ দেওয়ার জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। তৃণমূলের পক্ষ থেকেও সব বিরোধী দলকে এককাট্টা করার চেষ্টা চলছে। দলের মুখপাত্র ডেরেক ও’ব্রায়ান তা করছেন। তাঁর দাবি, ১৯ জানুয়ারি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ডাকে ব্রিগেডের সভায় যে সব দল মোদি বিরোধী জেহাদে অংশ নিয়েছিল, তারা প্রত্যেকেই উপস্থিত থাকবে।
আগামীকালই শেষ হচ্ছে সংসদের বাজেট অধিবেশন। ১৬তম লোকসভার শেষ অধিবেশনও বটে। তাই সেইদিনই রাজধানীর বুকে দাঁড়িয়ে ধর্না বিক্ষোভ কর্মসূচির মাধ্যমে বিরোধী জোটের শক্তি প্রদর্শন করে তৃণমূলনেত্রী মোদিকে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়বেন। দুপুরে যন্তরমন্তরে ধর্না-বিক্ষোভ কর্মসূচি হলেও তার আবহ তৈরি করতে বুধবার সকালেই সংসদভবন চত্বরে তৃণমূল এমপিরা বিক্ষোভ দেখাবেন। আগামীকাল যন্তরমন্তরের ধর্না ছাড়াও দক্ষিণ দিল্লির সাকেতের পুষ্পবিহারে নতুন গোর্খা ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের একটি সরকারি কর্মসূচিও রয়েছে মুখ্যমন্ত্রীর। যন্তরমন্তরের কর্মসূচিতে যাওয়ার আগে চাণক্যপুরীর সরকারি অতিথিশালা বঙ্গভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে শিলান্যাস করবেন। পুষ্পবিহারে উপস্থিত থাকবেন রাজ্যের পর্যটনমন্ত্রী ইন্দ্রনীল সেন।
এদিকে, আজও সংসদে মোদি বিরোধিতায় সরব হয়েছে তৃণমূল। অর্থ বিলের আলোচনায় অংশ নিয়ে দলের এমপি সৌগত রায় বলেছেন, লোকপাল গঠন হলে সবার প্রথমে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে তার মুখোমুখি হতে হবে। যেভাবে ৩৬টি রাফাল যুদ্ধবিমান কেনায় দুর্নীতি হয়েছে, প্রধানমন্ত্রীকে তার জবাব দিতেই হবে। মোদির বিরুদ্ধে আক্রমণ তীব্র করতে সৌগতবাবু এও বলেছেন, রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করার কোনও ক্ষমতা নেই নরেন্দ্র মোদির। তাই বিরোধীদের পিছনে ইডি, সিবিআই লাগিয়ে দেওয়া হচ্ছে। ইডি, সিবিআইকে এই সরকার যেভাবে অপব্যবহার করছে, তা আগে কেউ করেনি। কংগ্রেসের সুরেই সৌগতবাবু বলেন, আজ রবার্ট ওয়াধেরাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডাকা হচ্ছে, কাল চিদম্বরমকে...।
এই সরকারের ক্ষমতায় থাকায় আর নীতিগত কোনও অধিকারই নেই শুধু নয়, মোদি সরকারকে ‘জুমলা’ সরকার বলেও কটাক্ষ করেন সৌগতবাবু। সুযোগ পেয়ে নেতাজি সুভাষচন্দ্র প্রসঙ্গও তুলে মোদির বিরুদ্ধে চাপ বাড়িয়েছে তৃণমূল। দলের এমপি ইদ্রিশ আলি জিরো আওয়ারে বলেন, নেতাজিকে অত্যন্ত শ্রদ্ধা এবং সম্মান করেন বলে প্রচার করেন নরেন্দ্র মোদি। তা যদি সত্যি হয়, তাহলে তার প্রমাণ দিন। ২৩ জানুয়ারি নেতাজির জন্মদিনকে জাতীয় ছুটির দিন হিসেবে ঘোষণা করুন।
আগামীকালই শেষ হচ্ছে সংসদের বাজেট অধিবেশন। ১৬তম লোকসভার শেষ অধিবেশনও বটে। তাই সেইদিনই রাজধানীর বুকে দাঁড়িয়ে ধর্না বিক্ষোভ কর্মসূচির মাধ্যমে বিরোধী জোটের শক্তি প্রদর্শন করে তৃণমূলনেত্রী মোদিকে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়বেন। দুপুরে যন্তরমন্তরে ধর্না-বিক্ষোভ কর্মসূচি হলেও তার আবহ তৈরি করতে বুধবার সকালেই সংসদভবন চত্বরে তৃণমূল এমপিরা বিক্ষোভ দেখাবেন। আগামীকাল যন্তরমন্তরের ধর্না ছাড়াও দক্ষিণ দিল্লির সাকেতের পুষ্পবিহারে নতুন গোর্খা ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের একটি সরকারি কর্মসূচিও রয়েছে মুখ্যমন্ত্রীর। যন্তরমন্তরের কর্মসূচিতে যাওয়ার আগে চাণক্যপুরীর সরকারি অতিথিশালা বঙ্গভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে শিলান্যাস করবেন। পুষ্পবিহারে উপস্থিত থাকবেন রাজ্যের পর্যটনমন্ত্রী ইন্দ্রনীল সেন।
এদিকে, আজও সংসদে মোদি বিরোধিতায় সরব হয়েছে তৃণমূল। অর্থ বিলের আলোচনায় অংশ নিয়ে দলের এমপি সৌগত রায় বলেছেন, লোকপাল গঠন হলে সবার প্রথমে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে তার মুখোমুখি হতে হবে। যেভাবে ৩৬টি রাফাল যুদ্ধবিমান কেনায় দুর্নীতি হয়েছে, প্রধানমন্ত্রীকে তার জবাব দিতেই হবে। মোদির বিরুদ্ধে আক্রমণ তীব্র করতে সৌগতবাবু এও বলেছেন, রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করার কোনও ক্ষমতা নেই নরেন্দ্র মোদির। তাই বিরোধীদের পিছনে ইডি, সিবিআই লাগিয়ে দেওয়া হচ্ছে। ইডি, সিবিআইকে এই সরকার যেভাবে অপব্যবহার করছে, তা আগে কেউ করেনি। কংগ্রেসের সুরেই সৌগতবাবু বলেন, আজ রবার্ট ওয়াধেরাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডাকা হচ্ছে, কাল চিদম্বরমকে...।
এই সরকারের ক্ষমতায় থাকায় আর নীতিগত কোনও অধিকারই নেই শুধু নয়, মোদি সরকারকে ‘জুমলা’ সরকার বলেও কটাক্ষ করেন সৌগতবাবু। সুযোগ পেয়ে নেতাজি সুভাষচন্দ্র প্রসঙ্গও তুলে মোদির বিরুদ্ধে চাপ বাড়িয়েছে তৃণমূল। দলের এমপি ইদ্রিশ আলি জিরো আওয়ারে বলেন, নেতাজিকে অত্যন্ত শ্রদ্ধা এবং সম্মান করেন বলে প্রচার করেন নরেন্দ্র মোদি। তা যদি সত্যি হয়, তাহলে তার প্রমাণ দিন। ২৩ জানুয়ারি নেতাজির জন্মদিনকে জাতীয় ছুটির দিন হিসেবে ঘোষণা করুন।
😊😊😊😊😊
ReplyDelete