গত ৩৩ মাস মোহন বাগানকে হারাতে পারেনি ইস্ট বেঙ্গল
নিজস্ব প্রতিনিধি,কলকাতা: সোমবার ইস্ট বেঙ্গল ফুটবলারদের ছিল ছুটি। ম্যাচের দ্বিতীয়ার্ধে লাল-হলুদের ফুটবলাররা দাঁড়িয়ে যাচ্ছেন বলে ক্লান্তির জন্য মঙ্গলবারও লালরিনডিকা- বোরহা ফার্নান্ডেজদের প্র্যাকটিস ছিল না। অনুশীলনের ওয়ার্কলোডে ভারসাম্য আনতে চাইছেন মোহন বাগান কোচ শঙ্করলাল চক্রবর্তীও। সোমবার মোহন বাগানের জিম সেশন ছিল। মঙ্গলবার পুরোদমে প্রস্তুতি শুরু করলেন শঙ্করলাল চক্রবর্তী। ডার্বির আগে তিনি ফুটবলারদের সঙ্গে কথা বলছেন কম। শুনছেন বেশি। বরং শনিবার ইস্ট বেঙ্গল- গোকুলাম ম্যাচে লাল-হলুদের পারফরম্যান্স নিয়ে বিভিন্ন ফুটবলারের মতামত নিয়েছেন। মঙ্গলবার মাঠেই আরও একপ্রস্থ কথাবার্তা বলতে দেখা গেল তাঁকে ।
ঘটনা হল, গত ৩৩ মাসে ডার্বিতে মোহন বাগানকে হারাতে পারেনি ইস্ট বেঙ্গল। ইস্ট বেঙ্গল শেষবার মোহন বাগানকে হারিয়েছিল ২০১৬ সালের ২ এপ্রিল। ম্যাচটি হয়েছিল শিলিগুড়ির কাঞ্চনজংঘা স্টেডিয়ামে। লাল হলুদ সেই ম্যাচে ২-১ গোলে জিতেছিল। ম্যাচটিতে মোহন বাগানের ‘দায়িত্বপ্রাপ্ত’ কোচ হিসাবে ডাগ আউটে ছিলেন শঙ্করলাল চক্রবর্তী। যদিও তিনি তখন খাতায়- কলমে সহকারী কোচ। ফেডারেশন কর্তাদের একহাত নেওয়ার জন্য তখন সাসপেন্ড ছিলেন কোচ সঞ্জয় সেন। সেদিন অবশ্য বিরতির পর শঙ্করলাল চক্রবর্তীকে গ্যালারিতে পাঠিয়ে দেন রেফারি। শেষ ৪৩ মিনিট ডাগ আউটে মোহন বাগানের কোচ ছিলেন গার্সিয়া। সাসপেন্ড থাকা সঞ্জয় সেন পুরো ম্যাচটি দেখেন শিলিগুড়ি ক্রীড়া পর্ষদের অফিসে বসে। বিরতিতে এক কর্তা মারফত ‘নির্দেশ’ দেন খেলোয়াড়দের। কোচ-বিভ্রাটের জন্যই সেদিন ফোকাস নড়ে গিয়েছিল মোহন বাগানের। তারপর গত ৩৩ মাসে দু’প্রধান সাতবার মুখোমুখি হয়েছে। সবুজ-মেরুন ব্রিগেড জিতেছে চারটি ম্যাচে। ড্র হয়েছে তিনটি ম্যাচে।
ডার্বির আগে এই পরিসংখ্যান নিয়ে ইস্ট বেঙ্গলে রীতিমতো চর্চা চলছে। এমনকী মিডিয়া ম্যানেজার গৌতম রায়ের কাছ থেকে সংগৃহীত এই তথ্য জানানো হয়েছে কোচ আলেজান্দ্রোকে। লাল হলুদের সাবেক কর্তারা ভারতীয় ছেলেদের এই পরিসংখ্যান মনে করিয়ে তাতানোর চেষ্টা করছেন। কোয়েস কর্তারাও রবিবারের ম্যাচটিকে চ্যালেঞ্জ হিসাবে নিয়েছে। আল আমনার পরিবর্ত ডোভালেকে উড়িয়ে এনে রবিবার ম্যাচে নামিয়ে দেওয়ার চেষ্টা চলছে।
ম্যাচ জিততে লাল হলুদ কর্তারা মরিয়া। কারণ ২০১৫ সালে ৬ সেপ্টেম্বরের পর ইস্ট বেঙ্গল সল্টলেক স্টেডিয়ামে কোনও জয় পায়নি। নব সাজে সজ্জিত যুবভারতী ইস্ট বেঙ্গলের কাছে মোটেই পয়া নয়। গত মরশুমে আই লিগের দুটি ম্যাচেই হারতে হয়েছে ইস্ট বেঙ্গলকে। প্রথম লেগে কোচ ছিলেন সঞ্জয় সেন। ফিরতি লেগে শঙ্করলাল চক্রবর্তী। স্বাধীন দায়িত্বে এসে মোহন বাগানের কোচ ডার্বিতে এখন অপরাজিত। তাই ইদানীং দল চালাতে কিছু ভুল করলেও ডার্বিতে অতীত রেকর্ড উজ্জ্বল এই তরুণ কোচের পক্ষে।
ঘটনা হল, গত ৩৩ মাসে ডার্বিতে মোহন বাগানকে হারাতে পারেনি ইস্ট বেঙ্গল। ইস্ট বেঙ্গল শেষবার মোহন বাগানকে হারিয়েছিল ২০১৬ সালের ২ এপ্রিল। ম্যাচটি হয়েছিল শিলিগুড়ির কাঞ্চনজংঘা স্টেডিয়ামে। লাল হলুদ সেই ম্যাচে ২-১ গোলে জিতেছিল। ম্যাচটিতে মোহন বাগানের ‘দায়িত্বপ্রাপ্ত’ কোচ হিসাবে ডাগ আউটে ছিলেন শঙ্করলাল চক্রবর্তী। যদিও তিনি তখন খাতায়- কলমে সহকারী কোচ। ফেডারেশন কর্তাদের একহাত নেওয়ার জন্য তখন সাসপেন্ড ছিলেন কোচ সঞ্জয় সেন। সেদিন অবশ্য বিরতির পর শঙ্করলাল চক্রবর্তীকে গ্যালারিতে পাঠিয়ে দেন রেফারি। শেষ ৪৩ মিনিট ডাগ আউটে মোহন বাগানের কোচ ছিলেন গার্সিয়া। সাসপেন্ড থাকা সঞ্জয় সেন পুরো ম্যাচটি দেখেন শিলিগুড়ি ক্রীড়া পর্ষদের অফিসে বসে। বিরতিতে এক কর্তা মারফত ‘নির্দেশ’ দেন খেলোয়াড়দের। কোচ-বিভ্রাটের জন্যই সেদিন ফোকাস নড়ে গিয়েছিল মোহন বাগানের। তারপর গত ৩৩ মাসে দু’প্রধান সাতবার মুখোমুখি হয়েছে। সবুজ-মেরুন ব্রিগেড জিতেছে চারটি ম্যাচে। ড্র হয়েছে তিনটি ম্যাচে।
ডার্বির আগে এই পরিসংখ্যান নিয়ে ইস্ট বেঙ্গলে রীতিমতো চর্চা চলছে। এমনকী মিডিয়া ম্যানেজার গৌতম রায়ের কাছ থেকে সংগৃহীত এই তথ্য জানানো হয়েছে কোচ আলেজান্দ্রোকে। লাল হলুদের সাবেক কর্তারা ভারতীয় ছেলেদের এই পরিসংখ্যান মনে করিয়ে তাতানোর চেষ্টা করছেন। কোয়েস কর্তারাও রবিবারের ম্যাচটিকে চ্যালেঞ্জ হিসাবে নিয়েছে। আল আমনার পরিবর্ত ডোভালেকে উড়িয়ে এনে রবিবার ম্যাচে নামিয়ে দেওয়ার চেষ্টা চলছে।
ম্যাচ জিততে লাল হলুদ কর্তারা মরিয়া। কারণ ২০১৫ সালে ৬ সেপ্টেম্বরের পর ইস্ট বেঙ্গল সল্টলেক স্টেডিয়ামে কোনও জয় পায়নি। নব সাজে সজ্জিত যুবভারতী ইস্ট বেঙ্গলের কাছে মোটেই পয়া নয়। গত মরশুমে আই লিগের দুটি ম্যাচেই হারতে হয়েছে ইস্ট বেঙ্গলকে। প্রথম লেগে কোচ ছিলেন সঞ্জয় সেন। ফিরতি লেগে শঙ্করলাল চক্রবর্তী। স্বাধীন দায়িত্বে এসে মোহন বাগানের কোচ ডার্বিতে এখন অপরাজিত। তাই ইদানীং দল চালাতে কিছু ভুল করলেও ডার্বিতে অতীত রেকর্ড উজ্জ্বল এই তরুণ কোচের পক্ষে।
Comments
Post a Comment